HI, I’M Lutfor Rahman

We are the best SEO Service Provider

About Me

SEO Expert in Dhaka, Bangladesh

Lutfor Rahman,SEO expert, Digital Marketing & Affiliate marketing Traniner in Well Recoznized Traning Institute in Dhaka. Long Story Short- This Bangla SEO Blog website is nither a portfolio or a blog for all. Insted here, I will share tips and tricks of SEO & Digital Marketing for SEOs in Bangladesh. Learn more about LutforPro

A Team Player

Besides, that if you are looking trasted SEO Services - I have build a Strong team for deal With any Keywords. I am offfering link building services - Besic/ Foundation Links, Guest Post Outreach Services. Beside, You can choose us for Articles and Blog Post Writing Service in Both English & Bangla.

Lutfor Rahman SEO Expert

Services

White Hat SEO Services In Bangladesh

Keyword Research

Link Building

Content Writing

As an SEO Specialist, I acknowledge properly how a site rank on the first page of Google. It is the time to vie with googles latest algorithms.
This year 2019, positioning on the 1st page is truly harder for the webmaster. However, white hat SEO link building and proper on-page optimization can boost your ranking. And we are here to accompany you to the top.
Wondering how we may help you?
Contact Us for more Clearification. Don't hesitate because we believe in 100% client satisfaction.

Blog

Learn SEO with Lutfor Rahman
ব্যাকলিংক এর কাজ কি

আপনি যদি ওয়েবসাইট বা ব্লগিং নিয়ে কাজ করে থাকেন, তাহলে ব্যাকলিংক (Backlink) শব্দটি নিশ্চয়ই শুনেছেন। সহজ ভাষায়, একটি ওয়েবসাইট থেকে আরেকটি ওয়েবসাইটে দেওয়া লিংককেই ব্যাকলিংক বলা হয়। এর আরেক নাম হলো ইনবাউন্ড লিংক (Inbound Link) বা ইনকামিং লিংক (Incoming Link)।

ব্যাকলিংক এর কাজ কি

আপনি কি জানেন, কেন কিছু ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় থাকে আর অন্যগুলো পেছনে পড়ে থাকে? এর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণগুলোর একটি হলো ব্যাকলিংক। সহজ ভাষায়, ব্যাকলিংক হলো এক ওয়েবসাইট থেকে অন্য ওয়েবসাইটে দেওয়া লিংক। কিন্তু এই সাধারণ জিনিসটিই কীভাবে একটি ওয়েবসাইটের ভাগ্য বদলে দিতে পারে? 

ধরুন, আপনার একটি ব্লগ আছে যেখানে আপনি রান্নার রেসিপি নিয়ে লেখেন। আরেকজন জনপ্রিয় ব্লগার তার আর্টিকেলে আপনার একটি রেসিপি উল্লেখ করে আপনার ব্লগের একটি নির্দিষ্ট আর্টিকেলে লিংক দিলেন। এই লিংকটিই হলো আপনার ব্লগের জন্য একটি ব্যাকলিংক।

ব্যাকলিংক কেন এত গুরুত্বপূর্ণ 

ব্যাকলিংক কেন এত গুরুত্বপূর্ণ


গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন তাদের র‍্যাঙ্কিং অ্যালগরিদমে (Ranking Algorithm) হাজার হাজার ফ্যাক্টর ব্যবহার করে। কিন্তু কিছু ফ্যাক্টর অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যাকলিংক এখনও গুগলের তিনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টরের মধ্যে অন্যতম।

  • গুগলের নিজস্ব বক্তব্য: গুগল নিজেই বিভিন্ন সময়ে নিশ্চিত করেছে যে, তাদের অ্যালগরিদমে ব্যাকলিংক এবং কন্টেন্টের মান সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পায়।

  • সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাঙ্কিং স্টাডি: একটি বিখ্যাত এসইও সংস্থা, Semrush এর একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, যত বেশি সংখ্যক ডোমেইন (ওয়েবসাইট) থেকে একটি ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক আসে, তার সার্চ র‍্যাঙ্কিং তত উন্নত হয়।

  • ওয়েবসাইট অথরিটি: প্রায় ৫০% সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ব্যাকলিংক একটি ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথরিটি (Domain Authority) বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। একটি শক্তিশালী ডোমেইন অথরিটি মানে হলো, গুগল আপনার ওয়েবসাইটকে তার নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর একজন বিশ্বাসযোগ্য উৎস হিসেবে দেখে।

ব্যাকলিংক এর কাজ কি?

ব্যাকলিংককে সাধারণত একটি ভোটের সাথে তুলনা করা হয়। যখন একটি ওয়েবসাইট অন্য একটি ওয়েবসাইটকে লিংক দেয়, তখন সার্চ ইঞ্জিন (যেমন গুগল) এটিকে ওই ওয়েবসাইটের প্রতি এক ধরনের আস্থা বা ভোট হিসেবে ধরে নেয়। গুগলের কাছে যত বেশি এবং যত ভালো মানের ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটে লিংক আসবে, আপনার ওয়েবসাইটের গুরুত্ব এবং বিশ্বাসযোগ্যতা ততই বাড়বে।

ব্যাকলিংকের মূল কাজগুলো নিচে তুলে ধরা হলো:

  • সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক বাড়ানো: ব্যাকলিংকের প্রধান কাজ হলো আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টে (SERP) উপরে নিয়ে আসা। যখন গুগল দেখে যে অনেক মানসম্মত ওয়েবসাইট আপনার কন্টেন্টকে রেফার করছে, তখন গুগল বুঝতে পারে যে আপনার কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সহায়ক। এর ফলে আপনার কন্টেন্টটির র‍্যাংক বাড়তে শুরু করে এবং এটি সার্চ রেজাল্টে উপরের দিকে চলে আসে।

  • ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনা: ব্যাকলিংক শুধু এসইও (SEO) এর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার একটি দুর্দান্ত উপায়। যখন কোনো ভিজিটর অন্য একটি ওয়েবসাইটে আপনার লিংকে ক্লিক করে আপনার সাইটে আসে, তখন এটিকে বলা হয় রেফারেল ট্রাফিক (Referral Traffic)। এটি সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটে নতুন ভিজিটর নিয়ে আসে।

  • ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা (Authority) বাড়ানো: ভালো মানের এবং জনপ্রিয় ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া ব্যাকলিংক আপনার ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি সার্চ ইঞ্জিনকে দেখায় যে আপনি আপনার নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর একজন নির্ভরযোগ্য উৎস।

ব্যাকলিংক কত প্রকার?

সাধারণত ব্যাকলিংক দুই প্রকারের হয়:

  • ডু-ফলো (Do-Follow) ব্যাকলিংক: এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান ব্যাকলিংক। যখন কোনো ওয়েবসাইট আপনাকে ডু-ফলো লিংক দেয়, তখন গুগল সেই লিংকটিকে অনুসরণ করে আপনার সাইটে আসে এবং আপনার সাইটের র‍্যাংক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বেশিরভাগ সময়, এই লিংকগুলোই আপনার ওয়েবসাইটের এসইও পারফরম্যান্সকে সরাসরি প্রভাবিত করে।

  • নো-ফলো (No-Follow) ব্যাকলিংক: এই ধরনের লিংক গুগলকে বলে দেয় যে তারা যেন এই লিংকটি অনুসরণ না করে। সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া, ফোরাম, বা কমেন্ট সেকশনে এই ধরনের লিংক দেখা যায়। নো-ফলো লিংক র‍্যাংক বৃদ্ধিতে সরাসরি কোনো প্রভাব না ফেললেও, এটি আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনতে সাহায্য করে।

কিভাবে ভালো মানের ব্যাকলিংক তৈরি করবেন?

ব্যাকলিংক তৈরি করাকে বলা হয় লিংক বিল্ডিং (Link Building)। কিছু সহজ উপায়ে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন:

  1. গেস্ট পোস্টিং: অন্য কোনো জনপ্রিয় ব্লগে গেস্ট লেখক হিসেবে আর্টিকেল লেখা এবং সেখানে নিজের সাইটের লিংক দেওয়া একটি কার্যকর পদ্ধতি।

  2. কন্টেন্ট মার্কেটিং: এমন অসাধারণ কন্টেন্ট তৈরি করুন যা অন্যেরা নিজে থেকেই তাদের সাইটে লিংক করতে আগ্রহী হবে। একে লিংক আর্নিং (Link Earning) বলা হয়।

  3. ব্রোকেন লিংক বিল্ডিং: অন্য ওয়েবসাইটে ভাঙা বা ত্রুটিপূর্ণ লিংক খুঁজে বের করুন এবং ওই ওয়েবসাইটকে জানান যে তাদের লিংকটি কাজ করছে না এবং এর পরিবর্তে আপনার সাইটের একটি ভালো কন্টেন্টের লিংক ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করুন।

  4. সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয় থাকা: সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার কন্টেন্ট শেয়ার করুন। যদিও বেশিরভাগ সোশ্যাল লিংক নো-ফলো হয়, তবুও এটি আপনার কন্টেন্টকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করে এবং এর ফলে ডু-ফলো লিংক পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

ব্যাকলিংকের অসুবিধা এবং সতর্কতা 

১. নিম্নমানের (Low-Quality) ব্যাকলিংক: সব ব্যাকলিংক উপকারী নয়। স্প্যামি বা অপ্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া ব্যাকলিংক আপনার এসইও'র জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। গুগল এই ধরনের লিংকগুলোকে 'বিষাক্ত' (toxic) মনে করে এবং এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটের র‍্যাংক কমে যেতে পারে। তাই লিংক কেনার মতো কৌশল থেকে বিরত থাকা উচিত।

২. সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া: মানসম্মত ব্যাকলিংক তৈরি করা একটি দীর্ঘ এবং সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। এর জন্য প্রচুর পরিশ্রম, গবেষণা এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করার প্রয়োজন হয়। রাতারাতি প্রচুর ব্যাকলিংক তৈরি করার চেষ্টা করলে গুগলের কাছে তা অস্বাভাবিক মনে হতে পারে, যা আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

৩. অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা: ব্যাকলিংক এসইও'র একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলেও, এটিই একমাত্র অংশ নয়। শুধু ব্যাকলিংক তৈরির ওপর মনোযোগ দিলে আপনার কন্টেন্টের মান, ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং অন-পেজ এসইও (যেমন: কিওয়ার্ড ব্যবহার, মেটা ট্যাগ অপটিমাইজেশন) এর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো উপেক্ষিত হতে পারে। একটি ভালো এসইও কৌশলের জন্য ব্যাকলিংক এবং অন্যান্য এসইও ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি।

অন-পেজ এসইও বনাম অফ-পেজ এসইও

এসইও-কে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়: অন-পেজ এসইও এবং অফ-পেজ এসইও

  • অন-পেজ এসইও (On-Page SEO): এর মধ্যে ওয়েবসাইটের অভ্যন্তরের সকল অপটিমাইজেশন অন্তর্ভুক্ত, যেমন: কন্টেন্টের মান, কিওয়ার্ড ব্যবহার, মেটা ট্যাগ, হেডিং, ইমেজ অপটিমাইজেশন এবং ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড। এটি আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্টকে সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী করে তোলে।

  • অফ-পেজ এসইও (Off-Page SEO): এর মধ্যে ওয়েবসাইটের বাইরের সকল কাজ অন্তর্ভুক্ত, যা আপনার র‍্যাঙ্কিংকে প্রভাবিত করে। ব্যাকলিংক হলো অফ-পেজ এসইও'র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি মূলত আপনার কন্টেন্টের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে।


ব্যাকলিংক সম্পর্কিত কিছু সাধারণ প্রশ্ন (FAQ)

১. ব্যাকলিংক কি কিনে নেওয়া যায়? 

ভালো মানের এবং প্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক কেনা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। গুগল লিংক কেনাবেচার কঠোর বিরোধী এবং এই ধরনের কাজ আপনার সাইটের র‍্যাঙ্কিং মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই, অর্গানিক বা স্বাভাবিক উপায়ে ব্যাকলিংক তৈরি করাই সবচেয়ে নিরাপদ ও কার্যকর।

২. নো-ফলো ব্যাকলিংক কি আদৌ কোনো কাজে লাগে? 

হ্যাঁ, অবশ্যই কাজে লাগে। যদিও নো-ফলো ব্যাকলিংক সরাসরি আপনার সাইটের র‍্যাঙ্কিং বাড়ায় না, এটি আপনার সাইটে ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারে। পাশাপাশি, গুগল আপনার সাইটকে কতটা জনপ্রিয় এবং প্রাসঙ্গিক হিসেবে বিবেচনা করে, সে বিষয়েও একটি ধারণা তৈরি হয়।

৩. ব্যাকলিংক তৈরি করতে কত সময় লাগে?

মানসম্মত ব্যাকলিংক তৈরি করা একটি দীর্ঘ এবং ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। এর জন্য কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। কিছু ব্যাকলিংক পেতে কয়েক দিন লাগতে পারে, আবার কিছু ব্যাকলিংকের জন্য কয়েক মাস বা বছরও লেগে যেতে পারে। এটি আপনার পরিশ্রম, কন্টেন্টের মান, এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটের সাথে আপনার সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে।

৪. আমার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করার সেরা উপায় কী? 

সবচেয়ে সেরা উপায় হলো এমন অসাধারণ কন্টেন্ট তৈরি করা, যা অন্যেরা নিজে থেকেই তাদের সাইটে শেয়ার করতে এবং লিংক দিতে আগ্রহী হবে। এর পাশাপাশি, গেস্ট পোস্টিং, ব্রোকেন লিংক বিল্ডিং এবং প্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইটের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার মতো কৌশলগুলোও খুবই কার্যকর।

৫. কিভাবে আমি আমার ব্যাকলিংক প্রোফাইল নিরীক্ষণ (Monitor) করতে পারি? 

বেশ কিছু এসইও টুলস যেমন Semrush, Ahrefs, এবং Moz আপনার ব্যাকলিংক প্রোফাইল নিরীক্ষণ করতে সাহায্য করে। এই টুলসগুলো দিয়ে আপনি দেখতে পারবেন কোন সাইট থেকে আপনার সাইটে লিংক আসছে, সেই লিংকগুলো ডু-ফলো না নো-ফলো, এবং কোনো ক্ষতিকর লিংক আছে কিনা।


সবশেষে, মনে রাখবেন, মানের চেয়ে পরিমাণকে বেশি গুরুত্ব দেবেন না। অল্প কিছু ভালো মানের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া ব্যাকলিংক হাজার হাজার নিম্নমানের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া ব্যাকলিংকের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর। তাই সব সময় চেষ্টা করুন এমন ব্যাকলিংক পেতে যা আপনার কন্টেন্ট এবং ওয়েবসাইটের সাথে প্রাসঙ্গিক এবং মানসম্মত।

এসইও সার্ভিসের জন্য সঠিক কোম্পানি বা ব্যক্তি খুঁজে পাওয়ার টিপস

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (এসইও) হল অনলাইনে আপনার ব্যবসার দৃশ্যমানতা এবং দৃশ্যমানতা বাড়াতে সাহায্য করার জন্য একটি বিপণন কৌশল। এটি সার্চ ইঞ্জিন ফলাফল পৃষ্ঠাগুলিতে (SERPs) আপনার ওয়েবসাইটের অবস্থান উন্নত করার মাধ্যমে কাজ করে।

এসইও সার্ভিস কী

এসইও সার্ভিসের মাধ্যমে, আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি পেতে পারেন:

  • আপনার ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাঙ্কিং বাড়ানো
  • আপনার ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা বাড়ানো
  • আপনার ওয়েবসাইটে আরও ট্র্যাফিক আনা
  • আপনার ব্যবসার জন্য আরও বিক্রয় বা পরিষেবা তৈরি করা

এসইও সার্ভিসের মধ্যে সাধারণত নিম্নলিখিতগুলি অন্তর্ভুক্ত থাকে:

  • কীওয়ার্ড গবেষণা: আপনার লক্ষ্য দর্শকদের অনুসন্ধান করে এমন কীওয়ার্ডগুলি খুঁজে বের করা।
  • অন-পেজ অপ্টিমাইজেশান: আপনার ওয়েবসাইটের সামগ্রী এবং কোডকে সার্চ ইঞ্জিনগুলির জন্য আরও দৃশ্যমান এবং বোধগম্য করে তোলা।
  • অফ-পেজ অপ্টিমাইজেশান: আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে লিঙ্ক অর্জন করা।
  • কন্টেন্ট মার্কেটিং: আপনার ওয়েবসাইটে এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে দরকারী এবং তথ্যপূর্ণ সামগ্রী তৈরি করা।
  • প্রযুক্তিগত এসইও: আপনার ওয়েবসাইটের কাঠামো এবং কোডকে সার্চ ইঞ্জিনগুলির জন্য সহজে ক্রলযোগ্য এবং ইনডেক্সযোগ্য করে তোলা।

এসইও একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। এটি কয়েক মাস বা বছর সময় নিতে পারে আপনার ওয়েবসাইটের SERPs-এ উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখাতে।

আপনি যদি আপনার ব্যবসার জন্য এসইও সার্ভিসের সন্ধান করছেন, তাহলে একটি ভাল এসইও সংস্থা বা ব্যক্তি খুঁজে বের করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার এসইও সংস্থাকে নিম্নলিখিতগুলি বিবেচনা করতে হবে:

  • তাদের এসইও অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান
  • তাদের সাফল্যের রেকর্ড
  • তাদের মূল্য
  • তাদের সাথে কাজ করা সহজ কিনা

এসইও একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা আপনার ব্যবসার অনলাইন উপস্থিতি এবং দৃশ্যমানতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। সঠিক এসইও সংস্থার সাথে কাজ করে, আপনি আপনার ব্যবসার জন্য আরও ট্র্যাফিক, বিক্রয় এবং পরিষেবা তৈরি করতে পারেন।

এখানে কিছু অতিরিক্ত তথ্য রয়েছে যা আপনাকে এসইও সার্ভিসের সুবিধাগুলি আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করতে পারে:

  • কীওয়ার্ড গবেষণা হল এসইও-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি আপনাকে আপনার লক্ষ্য দর্শকদের অনুসন্ধান করে এমন কীওয়ার্ডগুলি খুঁজে বের করতে সাহায্য করে। আপনি যখন সঠিক কীওয়ার্ডগুলি ব্যবহার করেন, তখন আপনার ওয়েবসাইট সেই কীওয়ার্ডগুলি অনুসন্ধান করে এমন লোকেদের কাছে আরও দৃশ্যমান হয়।
  • অন-পেজ অপ্টিমাইজেশান হল আপনার ওয়েবসাইটের সামগ্রী এবং কোডকে সার্চ ইঞ্জিনগুলির জন্য আরও দৃশ্যমান এবং বোধগম্য করে তোলার প্রক্রিয়া। এটিতে আপনার ওয়েবসাইটের শিরোনাম, মেটা বিবরণ, এবং অন্যান্য টেক্সট উপাদানগুলিতে কীওয়ার্ডগুলি ব্যবহার করা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এটিতে আপনার ওয়েবসাইটের কাঠামো এবং লোডিং সময় উন্নত করাও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
  • অফ-পেজ অপ্টিমাইজেশান হল আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে লিঙ্ক অর্জন করার প্রক্রিয়া।

এসইও সার্ভিসের সুবিধা

এসইও সার্ভিসের অনেক সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • অনলাইন উপস্থিতি বৃদ্ধি: এসইও আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন ফলাফল পৃষ্ঠাগুলির (SERPs) শীর্ষে নিয়ে আসতে সাহায্য করে। এটি আপনার ব্যবসাকে আরও দৃশ্যমান করে তোলে এবং আপনার লক্ষ্য দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর সম্ভাবনা বাড়ায়।
  • ট্র্যাফিক বৃদ্ধি: এসইও আপনার ওয়েবসাইটে আরও ট্র্যাফিক আনতে সাহায্য করে। এটি আপনাকে আপনার পণ্য বা পরিষেবাগুলির আরও লোকেদের কাছে প্রচার করতে এবং আপনার ব্যবসা বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে।
  • বিক্রয় বা পরিষেবা বৃদ্ধি: এসইও আপনার ওয়েবসাইটে আরও বিক্রয় বা পরিষেবা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনাকে আপনার লক্ষ্য দর্শকদের কাছে পৌঁছানো এবং তাদের আপনার ব্যবসার সাথে জড়িত হওয়ার সুযোগ দেয়।

এসইও সার্ভিসের ধরন

এসইও সার্ভিসের বিভিন্ন ধরন রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • অন-পেজ এসইও: অন-পেজ এসইও হল আপনার ওয়েবসাইটের সামগ্রী এবং কোডকে সার্চ ইঞ্জিনগুলির জন্য আরও দৃশ্যমান এবং বোধগম্য করে তোলার প্রক্রিয়া। এটিতে আপনার ওয়েবসাইটের শিরোনাম, মেটা বিবরণ, টেক্সট সামগ্রী, ছবি, এবং অন্যান্য উপাদানগুলিতে কীওয়ার্ডগুলি ব্যবহার করা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
  • অফ-পেজ এসইও: অফ-পেজ এসইও হল আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে লিঙ্ক অর্জন করার প্রক্রিয়া। সার্চ ইঞ্জিনগুলি লিঙ্কগুলিকে ওয়েবসাইটের গুণমানের একটি সূচক হিসাবে বিবেচনা করে, তাই অফ-পেজ এসইও আপনার ওয়েবসাইটের র‍্যাঙ্কিং উন্নত করতে সহায়তা করতে পারে।
  • কন্টেন্ট মার্কেটিং: কন্টেন্ট মার্কেটিং হল দরকারী এবং তথ্যপূর্ণ সামগ্রী তৈরি এবং প্রচার করার প্রক্রিয়া। সার্চ ইঞ্জিনগুলি মানসম্পন্ন সামগ্রীকে উচ্চতর র‍্যাঙ্ক দেয়, তাই কন্টেন্ট মার্কেটিং আপনার ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা উন্নত করতে সহায়তা করতে পারে।
  • প্রযুক্তিগত এসইও: প্রযুক্তিগত এসইও হল আপনার ওয়েবসাইটের কাঠামো এবং কোডকে সার্চ ইঞ্জিনগুলির জন্য সহজে ক্রলযোগ্য এবং ইনডেক্সযোগ্য করে তোলার প্রক্রিয়া। এটিতে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্কগুলির কাঠামো উন্নত করা, ভাঙা লিঙ্কগুলি ঠিক করা, এবং অন্যান্য বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

এসইও সার্ভিসের জন্য খরচ

এসইও সার্ভিসের জন্য খরচ ওয়েবসাইটের আকার, জটিলতা, এবং নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তাগুলির উপর নির্ভর করে। সাধারণভাবে, এসইও সার্ভিসগুলি মাসে $500 থেকে $5,000 পর্যন্ত খরচ করতে পারে।

এসইও সার্ভিসের জন্য কীভাবে সঠিক সংস্থা বা ব্যক্তি খুঁজে পাবেন

আপনি যদি আপনার ব্যবসার জন্য এসইও সার্ভিসের সন্ধান করছেন, তাহলে একটি ভাল এসইও সংস্থা বা ব্যক্তি খুঁজে বের করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার এসইও সংস্থাকে নিম্নলিখিতগুলি বিবেচনা করতে হবে:

  • তাদের এসইও অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান
  • তাদের সাফল্যের রেকর্ড
  • তাদের মূল্য
  • তাদের সাথে কাজ করা সহজ কিনা

আপনি এসইও সংস্থা বা ব্যক্তির সাথে সাক্ষাত করতে এবং তাদের কাজের নমুনাগুলি দেখতে চাইতে পারেন। আপনি অন্যান্য ব্যবসাগুলির কাছ থেকে তাদের সুপারিশও চাইতে পারেন।

এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা আপনাকে সঠিক এসইও কোম্পানিবা ব্যক্তি খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে:

  1. একটি স্পষ্ট প্রয়োজনীয়তা বিবরণ তৈরি করুন: এসইও কোম্পানিবা ব্যক্তির সাথে কথা বলার আগে, আপনার প্রয়োজনীয়তাগুলি সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা তৈরি করুন। এটি আপনাকে তাদের কাছ থেকে সঠিক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে এবং তাদের প্রস্তাবগুলি তুলনা করতে সহায়তা করবে।
  2. একটি চুক্তি করুন: এসইও কোম্পানিবা ব্যক্তির সাথে কাজ করার আগে, একটি চুক্তি করুন যা আপনার দায়িত্ব এবং প্রত্যাশাকে স্পষ্ট করে। এটি আপনাকে পরবর্তীতে কোনও বিভ্রান্তির সম্ভাবনা এড়াতে সাহায্য করবে।
  3. নিয়মিত পর্যালোচনা করুন: এসইও কোম্পানিবা ব্যক্তির সাথে আপনার কাজের অগ্রগতি নিয়মিত পর্যালোচনা করুন। এটি আপনাকে নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে যে তারা আপনার লক্ষ্যগুলি অর্জনের জন্য কাজ করছে।
  4. এসইও সার্ভিসের জন্য সঠিক কোম্পানিবা ব্যক্তি খুঁজে পেয়ে, আপনি আপনার ব্যবসার জন্য দীর্ঘমেয়াদী সাফল্য নিশ্চিত করতে পারেন।

 নতুন Google Snippet Controls মার্কআপ কি? ও কিভাবে ব্যাবহার করবেন

আসুন জেনে নেই নতুন Google Snippet Controls মার্কআপ কি? ও কিভাবে ব্যাবহার করবেন 

Google Snippet AKA Rank 0


অক্টোবর 24, 2019  নতুন Google Snippet Controls মার্কআপ চালু করছে।

গত মে মাসে, গুগল রেঙ্কিং ফেয়ারে গুগোল এর সম্পর্কে আগাম বার্তা দিয়ে রেখেছিল। আগামী 24 অক্টোবর 2019,  গুগলের নতুন  স্নিপিট আপডেট গ্লোবালি কাজ সুরু করবে।

মূলত,এই মার্কাপ সমুহ, ওয়েবমাস্টারদের সার্চ Snippit এর প্রদর্শিত ডাটা কন্ট্রল করতে দিবে। 

নতুন Google Snippet Controls মার্কআপ সমুহের বিস্তারিত  

নতুন কন্ট্রোল গুলো-

"nosnippet"

ব্যবহারঃ

এটা ওয়েবমাস্টারদের, কোন বিশেষ পেজে snippet নেওয়া বন্ধ রাখার সুযোগ দিবে।

মানে, আপনি যদি কোন পেজ থেকে snippet না পেতে চান, তাহলে ঐ পেজের </head> এর ঠিক উপরে এটা ব্যাবহার করবেন।

এখানে, কথা হল, wordpress/ব্লগার এর মত সাইটে specific পেজে মেটাট্যাগ কাস্টম ভাবে এড করা ঝামেলা।

তো, এক্ষেত্রে,

আপনি, যা করতে পারেন,


  • অপেক্ষা - যতদিন প্রজন্ত আপানার প্রিয় এসইও প্লাগিনটি এই অপশন না দেয়। আমার ধারনা, এটা খুব বেশি দিন সময় নিবে না, কারন, আলরেডি বেশ কিছু মেটা ট্যাগ এড করার সুবিধা এসব পেজে আছে। জেমনঃ noindex, nofollow, index ...


উদাহরণঃ
<meta name="robots" content="nosnippet">

"max-snippet:[number]"

ব্যবহারঃ

প্রদর্শিত  কনটেন্ট লেংথ (content length) নিয়ন্ত্রন এর সুবিধা দিবে। 

উদাহরণঃ
<meta name="robots" content="max-snippet:50">

এখানে লক্ষণীয়, 

  1. আপনি যদি max-snippet:0 ব্যাবহার করেন তা হলে তা nosnippet ট্যাগ এর মত কাজ করবে। 
  2. আবার, কোন লেন্থ লিমিট না দিতে চাইলে max-snippet:-1 ব্যাবহার করতে পারেন। 

"Max-video-preview:[number]"

ব্যবহারঃ

চলমান ভিডিও duration (সেকেন্ডে) নিয়ন্ত্রণের সুবিধা দিবে । তবে, এটা করা যুক্তি যুক্ত কিনা ভবে দেখতে হবে।


উদাহরণঃ

 "Max-video-preview:20"

এক্ষেত্রে লক্ষণীয়ঃ 
  • আপনি চাইলে ভিডিওর বদলে স্থির ইমেজ রাখতে পারবেন, সে ক্ষেত্রে  ম্যাক্স প্রিভিউ ০ তে সেট করতে হবে। এভাবে "Max-video-preview:0" ব্যাবহার করুন। 
  • আর লেন্থ নিদৃষ্ট না করতে চাইলে "Max-video-preview:-1" ব্যাবহার করতে হবে। 

"Max-image-preview:[setting]"

ব্যবহারঃ

Snippet এ প্রদর্শিত ইমেজ এর সাইজ নিয়ন্ত্রন করার সুবিধা দিবে।  আপনি চাইলে ইমেজ প্রদর্শন করা থেকে বিরত করতে পারবেন। এক্ষেত্রে মডিফায়ার গুলো হল  "none", "standard", or "large".

তবে AMP ব্যাবহার করলে আপনি দুইটি মডিফায়ার ব্যাবহার করতে পারবেন - "none", এবং "standard”. 

উদাহরণঃ

 <meta name="robots" content ="max-image-preview:standred">


নতুন “data-nosnippetd” HTML attribute


এটি বেশ মজার, এটি ওয়েবমাস্টার তথা আপনাকে কন্টেট, ও html ইলিমেন্ট এ সার্চ Snippet Control করতে দিবে।

এটা বেশ কাজের মনে হয়েছে আমার কাছে,

আর্টিকেল থকে, উলটা পাল্টা snippet দেখালে কার না বিরক্ত লাগে...
... আপনি যদি চান এখন, বিশেষ কোন অংশ ব্লক করে রাখতে পারেন।

কিভাবে?

আপনি, কোন div অথবা section এ data-nosnippet ট্যাগ ব্যাবহার করতে পারবেন। তবে মজার বাপার span ট্যাগে ও ব্যাবহার করা যাবে এই আট্রিবিউট। অর্থাৎ যে কোন html tag এর বিশেষ অংশে data-nosnippet ব্যাবহার করতে পারেন। 

ঊধাহরনঃ

<p><span data-nosnippet>আমি লুতফর রহমান</span> আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি এই ব্লগে, আর ধন্যবাদ জানাচ্ছি শেয়ার করার জন্য <p>


ব্যাখ্যাঃ 

উপরের example এ “আমি লুতফর রহমান” এই লেখা টুকু সার্চ স্নিপিট এ প্রদর্শিত হবে না।


শেষকথাঃ

আসাকরি, ভুল বানান, ও বাংলিশ ভাষা আপনাদের বোধগম্য হয়েছে। ভাল লাগলে, কমেন্ট করে জানাবেন। আর কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন, উত্তর দিতে চেষ্টা করব।
গুগল অ্যালগরিদম আপডেটঃ সেপ্টেম্বর 24 2019 অ্যালগরিদম আপডেট সম্বন্ধে আপনার যা জানা দরকার
সেপ্টেম্বর 24 2019 গুগল তার সার্চ অ্যালগোরিদমে কোর আপডেট চালিয়েছে। গুগলের অফিস থেকে টুইটারে বার্তার মাধ্যমে এটা নিশ্চিত করা হয়েছে আর আমরা যারা ওয়েবমাস্টার তারা এটা বুঝতে পারছি। মূলত এই আপডেটটি এসেছে গ্লোবালি, কোন বিশেষ নিস এর উপরে নয়।

এই পোস্টে আমরা জানবো, এই আপডেটে কোন বিষয়ে ফোকাস করা হয়েছে, কি ধরনের সাইট রাঙ্ক হারনো বা ভিজিটর হারানোর ঝুঁকিতে আছে।


এবছর এ পর্যন্ত গুগল সর্বমোট আপডেট চালিয়েছে তিনটি আসুন জেনে নেই সেপ্টেম্বর 24 2019  ঘটা গুগলের কোর আপডেটে কি নিয়ে? 

সেপ্টেম্বর 24, 2019 গুগল অ্যালগরিদম আপডেটঃ

আগে থেকেই এটা অনেকেরই জানা ছিল যে সেপ্টেম্বর 24 শে গুগোল সার্চ রেজাল্ট এর কোর আপডেট আনতে যাচ্ছে। কেননা গুগল এসইও এবং ওয়েবসাইটের মালিকদের আগেভাগেই জানিয়ে রেখেছিল।
এই আপডেটটি pre-announced ছিল মানে গুগল আগেভাগেই আপডেট সম্পর্কে জানিয়ে রেখেছিল।



টুইট লিঙ্কঃ ডানি সুলিভান

মূলত দুইটা যা বলা হয়েছে তা হল গুগল তারপর আপডেট রান করছে এবং এটা সম্পন্ন হতে কয়েকদিন সময় লাগবে।

আজ যখন আমি এটা লিখছি, তখনো আপডেট চলছে তাই এই মুহূর্তে সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না এই আপডেট এ কি কি বিষয় ফোকাস করেছে। যখন আপডেট সম্পূর্ণ শেষ হবে বা আমরা বুঝতে পারব গুগোল সার্চ রেজাল্টে কি কি চেঞ্জ এনেছে।

গত আগস্ট 2019 ওয়েবমাস্টার ব্লগে আপডেট সংক্রান্ত একটি পোষ্ট পাবলিশ করা হয়েছে । তা থেকে আমরা ধারণা করতে পারি এই আপডেটে কি থাকছে।

সেপ্টেম্বর মাসের গুগোল কোর আপডেট কি নিয়ে

আমি আগে বলে নিচ্ছি এখনও বলা যাচ্ছে না সঠিকভাবে কোন বিষয়ে আপডেটটি চলছে. তবে এসিও এক্সপার্টরা ও ওয়েবমাস্টার ব্লগ থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে যা ধারণা পেয়েছি,সেটা নিয়ে আমি আলোচনা করলাম।
এছাড়াও আমরা জানি কিছুদিন আগে এডসেন্স পলিসির আপডেট হয়েছে। অনেক সাইটে এড লিমিট করেছে। সেসব থেকেও আমরা ধারণা করতে পারি আপডেটের বিষয়গুলো।


"এই কোর আপডেট কন্টেন্ট নিয়ে"। অ্যালগরিদম চেঞ্জ সম্পর্কে করা ব্লগপোষ্টটিতে মূলত এ বিষয়টি নিয়ে বলা হয়েছে। সেখানে আভাস দেয়া হয়েছে, কোর আপডেটের বিষয় নিয়ে। তাছাড়া, বিগত কিছুদিন ধরে, অ্যাডসেন্সেও কন্টেন্ট রিলেটেড কারণে পেনাল্টি দিচ্ছে।

আসুন, একটু বিস্তারিত জানি,

যারা সার্চ কোয়ালিটি গাইডলাইন ফলো করছেন না তারা এই আপডেটের সমস্যার মধ্যে পড়তে পারেন।

কনটেন্ট এর কোন কোন বিষয়ে আপনার সাইট এ আপডেটে পেনাল্টি খেতে পারে?

যদিও এই পোস্টে গুগল কোন ক্লিয়ার কাট গাইডলাইন দেয়নি। তবে প্রশ্ন যে প্রশ্নগুলো করা হয়েছে তা থেকে আমরা সহজেই ধারণা পেয়ে যেতে পারি।

আসুন, জেনে নেই কি ধরনের সাইট এই আপডেটে ঝুঁকির মাঝে আছেঃ
  1. কপি পেস্ট করা কনটেন্টগুলো - মূলত অন্য কারো থেকে আংশিক বা সম্পূর্ণ কপি করে নেওয়া সাইটগুলি,
  2. কম্পিটিটরদের থেকে খারাপ মানের কনটেন্ট সমৃদ্ধ সাইটগুল, 
  3. ওয়েবসাইট স্টাইলিং এবং মোবাইল ভিউ খারাপ হলে, 
  4. পাংচুয়েশন ও গ্রামাটিকালি এরর সমৃদ্ধ কনটেন্ট, 
  5. ভালো রিসার্চ বিহীন কনটেন্ট হালকার উপর ঝাপসা লেখা, 
  6. টাইটেলের সাথে পোস্ট বডির লেখার মিল না থাকা, 
  7. খারাপ মানের লেখা, বিশ্বাসযোগ্য কন্টেন্ট না হলে,  
 Is the content trustworthy? 

তো, গুগল কিভাবে বুঝবেন কোন কনটেন্ট ভালো কোনটা খারাপ?

আমরা জানি গুগল আপনার সাইটে ভিজিট করার গুলির এক্সপেরিয়েন্স ট্রাক করে।

মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রদানকারী সাইট গুলো, বানোয়াট তথ্য বা মিথ্যা তথ্য সবসময় ভয়ঙ্কর। মূলত গুগল অনেকদিন থেকেই এইসব মিথ্যা বানোয়াট তথ্য সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট কে পেনাল্টি দিয়ে আসছে এবং গুগোল এর অ্যাগরিদম আপডেট করতে চেষ্টা করছে যাতে এসব তথ্য গুগল উপলব্ধ না হয়।

গুগল কিভাবে তথ্য ভাল বা খারাপ বুঝে?

কোন সাইটের ভিজিটরদের ব্যাবহার থেকে। যেমনঃ
  • তারা কি করছে?
  • আপনার সাইটে কতক্ষণ সময় ব্যয় করছে? 
  • শেয়ার করছে কিনা কিংবা কমেন্ট করছে কিনা? 
  • আপনার দেওয়া তথ্যগুলোর কোন এভিডেন্স কিংবা তথ্যগুলো সত্য তার প্রমান আছে কিনা।
  • আপনি যে তথ্যগুলো দিয়েছেন সে তথ্য গুলো অন্য কোন তথ্যের সাথে মিল আছে কিনা। 

শেষকথাঃ

আজ এ পর্যন্তই, পরবর্তীতে এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখা হতে পারে আপনি যদি এই আপডেটে কোনরকম সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে আমাকে নক করতে পারেন।
কিভাবে আপনার করা ১০০% বেসিক ব্যাকলিংক ইনডেক্স করাবেন?
ব্যাকলিংক(backlink)  SEO এর সবচেয়ে গুরুত্ববাহী কাজ গুলির একটা। ভাল, ডু ফলো ব্যাকলিংক পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। আমার কথাই ধরুন, আগে যেখানে, দিনে ৫০+ বেসিক ব্যাকলিংক করা যেত এখন সেখানে ২০+ খুশি হই। তথাপি, আমারা যারা প্রতিনিয়ত ব্যাকলিংক করি, গুগল সেগুলি ইনডেক্স করে না। বড্ড খারাপ লাগে যখন, অনেক কষ্টে পাওয়া ব্যাকলিংক ইনডেক্স হয় না।

এখন কথা হলঃ ব্যাকলিংক ইনডেক্স(নথিভুক্ত) করাব কিভাবে?? 

তার আগে একটু ক্ষমা চেয়ে নেয়া যাক, 
আমি দুঃখিত আপনাকে একটা ক্লিকবেট টাইটেল দিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। সাধারণত, বেসিক ব্যাকলিংক ১০০ ভাগ ইনডেক্স সম্ভব না। ৯০% সম্ভব। তবে, আমার বিশ্বাস সব ঠিক থাকলে ১০০% ও ইনডেক্স হতে পারে।
প্রমিসঃ 

কোন আজব ম্যাজিক দেখাব না। কিছু রুলসের কথা বলব। যেটা আমি ব্যবহার করি, আমার জানাশোনা দেশের বাইরের(যদিও কেউ আমকে চেনে না) ও বাংলাদেশী SEO expert'স ফলো করে ব্যাকলিংক গুগলে ইনডেক্স করানোর জন্য। এই আর্টিকেলে সেসব বিষয়গুলো বলব, যেটা আপনার করা বেসিক ব্যাকলিংক ইনডেক্স করতে অবশ্যই সাহায্য করবে।

আসুন,

কিভাবে আপনার ১০০% বেসিক ব্যাকলিংক ইনডেক্স করাবেন? 

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুলি উপর থেকে নিচে সাজিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। আশাকরি, শেষ অবধি থাকবেন। শেষে থাকবে, কেন আপনার লিঙ্ক ইনডেক্স হচ্ছে না।

মনে রাখবেন, ব্যাকলিংকের সংখ্যা আপনার উদ্দেশ্য (কিওয়ার্ড রাঙ্ক করা) পূরণ করবে না। বরং, একটি ভাল লিংক আপনাকে লং-টার্ম সাহায্য করবে।

ইউনিক লেখার চেষ্টা করুন

অনুগ্রহ করে, দয়া করে, একি কমেন্ট বার বার করবেন না। মানে একবারের বেশি করবেন না। thanks, tnx, good article typer কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকুন।
অবশ্যই নজর রাখুন আপনার অ্যাংকর এর আশে-পাশের কন্টেন্ট যেন ইউনিক হয়।

ইউনিক কমেন্ট করার সুবিধাঃ 

  • লং টার্ম এসওতে খারাপ প্রভাব ফেলবে না। 
  • একই কমেন্ট বারবার করা স্পামারের কাজ, তাই আপনাকে স্পামার ট্যাগ দিবে না গুগল।
  • LSI অ্যাংকর গুলি কমেন্টের সাথে ব্লেন্ড করে যাবে। 
  • রেফারেল ট্রাফিক পাবেন বোনাস হিসেবে।

    ইউনিক কমেন্ট করার অসুবিধাঃ 
    • প্রতিবার কষ্ট করে আর্টিকেল পড়তে হবে।

    ইউনিক কমেন্ট লেখার টিপসঃ 


    আসলেই প্রতিবার নতুন কিছু লেখা বেশ ঝামেলার। সেক্ষেত্রে আপনি একটু আধটু কৌশলী হতে পারেন। যেমনঃ

    • প্রতিটি কমেন্টে, আর্টিকেল পাবলিশারকে সম্বোধন করতে পারেন। 
    • আর্টিকেলের মুল বিষয় কোন প্রশ্ন থাকলে, বা আপনার মন্তব্য দিতে পারেন।
    • অন্যের করা কমেন্টের উত্তর দিতে পারেন।
    • টাইটেল, ইমেজ, নিয়ে কিছু বলেতে পারেন। 

    সাইট মেট্রিক্স দেখে লিংক করুনঃ 

    DA, PA এর দিন ভুলে যান, ভিজিটর আছে এমন সাইট বাছুন লিংক করার জন্য। এটা কার্যকরী, যে সাইটে ভিজিটর নাই, ঐ সাইটে লিংক করা অরণ্যে রোদন। ময়মনসিং এর ভাষায়, "করছুইন তো মরছুইন।" 


    তো ভাই,

    ভিজিটর দেখতে হবে প্রতিটা পেজের? এটা কি সম্ভব? - সম্ভব, লিংক করার জন্য এটাকে প্রথম শর্ত করেনিন।  আর ব্যাপারটা এতটা কঠিন না। আসছি এ বিষয়ে একটু পরে।

    দ্বিতীয়ত, সাইটটির কোন পেনাল্টি আছে কিনা দেখে নিন। পেনাল্টি যুক্ত সাইটে লিংক করবেন না। পরিণাম শূন্য।

    অতিরিক্ত, স্প্যাম স্কোর যুক্ত সাইটে লিংক করা থেকে বিরত থাকুন।

    আসুন যেনে নেই কিভাবে খুব সহজে, সাইট মেট্রিক্স দেখবেন।

    কোন সাইটের মেট্রিক্স কিভাবে দেখবেন? 

    আমি, আমার কথা বলি, আমি দুটি আড-অন্স ব্যবহার করি। প্রথমটি, Vstat, দ্বিতীয়টি Mozbar (নামের উপরে ক্লিক করে আপনার গুগল ক্রম ব্রাউসারে অ্যাড করে নিতে পারেন।) বেসিক ব্যাকলিংক করার জন্য এই দুটি টুলস যথেষ্ট।




    এখন, মেট্রিক্স দেখার টুলস তো পেলেন, কিভাবে কি?

    • DA, PA নিয়ে স্পেশাল চাহিদা থাকলে, মোজবার দেখুন। 
    • স্প্যাম স্কোরও মজবার এ পাবেন। বেশি স্প্যাম স্কোর মানে, সাইটের ব্যাকলিংক প্রোফাইল ভাল না। 
    • ভিস্টাট থেকে ট্রাফিকের আইডিয়া পাবেন, মনে রাখবেন, কম ভিজিটর ও নতুন সাইট গুলিতে ভিস্টাট ভুল ডাটা দিতে পারে।
    • ভিজিটর গ্রাফ দেখুন, যদি হটাৎ করে ভিজিটর খুব বেশি (৩০%+) কমে যায়, ওই সাইট বর্জন করুন। 
    • আবার অনেক দিন ধরে (৪-৫ মাস) ভিজিটর কমতে থাকলে, আর একটু গবেষণা করুন সাইটটি নিয়ে, অথবা আমার মত আলস এসইও এক্সপার্ট হলে লিংক করারই দরকার নাই। 
    বিঃদ্রঃ Vstat বিগত ৬ মাসের ট্রাফিক দেখায়, কোন ওয়েবসাইট নিয়ে সংশয় ahrefs এ দেখে নিতে পারেন।  

    নিস রিলেভেন্ট সাইটে ব্যাকলিংক করুনঃ

    স্পেসফিক নিসে করতে পারলে ১০০ তে ১০০। আর অন্য় সময় গুলিতে, মাদার নিস বাছুন, কমপক্ষে নিস রিলেভেন্ট পোস্ট বাছুন। যেমনঃ যদি আপনার নিস হয় "Car Cover"

    প্রথমে, Car Cover রিলেটেড সাইট খুঁজুন বেসিক ব্যাকলিংক করার জন্য
    তারপরে car equipment রেলেটেড, পয়েন্টিং,রিপেয়ার।
    -> car রিলেটেড।
    -> vhechels রিলেটেড, যেমনঃ bus, truck, driver ইত্যাদি।
    তারপরে সামান্য অন্য কিছু লিংক করলেও করতে পারেন। 

    বেসিক ব্যাকলিংক করার জন্য নিস রিলেভেন্ট সাইট কিভাবে খুঁজবেনঃ 

    এক্ষেত্রে এডভান্স সার্চ টার্ম ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ 

    Keyword + site:wordpress.com
    Keyword + site:blogspot.com
    Keyword + site:typepad.com
    Keyword + site:edublogs.org
    Keyword + site:livejournal.com
    Keyword + intext:”powered by wordpress”
    Keyword + intext:”powered by typepad”  

    সোশাল শেয়ার করাঃ

    যদিও সব ধরেনের লিংক আমি সোশাল শেয়ার করি না। তবে প্রশ্ন উত্তর (like: quora.com - the nofollow mother house :) ) ওয়েবসাইট গুলিতে লিংক করেল সোশাল সিগনাল আনতে চেষ্টা করি। 
    • এক্ষেত্রে টুইটার, রেডিট, লিংকডইন (লিঙ্কদিন / লিঙ্কেডিন নামে ও পরিচিত :P) ভাল। 

    পিং করা

    পিং করা ভাল না, আজে বাজে রেফারেল লিংক তৈরি করে। তবে, এটা ইনডেক্স করতে সাহায্য করে। ব্যাকলিংক ইনডেক্স করাতে সর্বচ্চ একবার পিং করতে পারেন। তাও, মাঝে মাঝে।

    পিং করলে ব্যাকলিংক ইনডেক্স হবে ঠিকি, ক্ষতি ও হতে পারে। যে সব সাইট গুলি পিং করে সার্চ ইঞ্জিনে, সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন।  Linklicious মত সাইট ভুলেও ব্যবহার করবেন না।
    একের অধিকবার পিং(ping) করবেন নাহ।  

    মূলতও, আমি ওয়েব ২.০ ইনডেক্স করানোর জন্য পিং করে থকি, তবে বাজেট ভাল হলে টিয়ার ২ ব্যাকলিংক করি। 

    পিং সম্পর্কে জানতে, পিং এর বিস্তারিত , করা না করা আপনার ব্যাপার। 

    এখন, 

    যে সব কারনে Backlink নথিভুক্ত (index) হয় না

    মূলত, ইনডেক্স না হবার জন্য হোস্ট সাইট আর বাজে বা স্প্যাম কমেন্টদায়ী।
    • হোস্ট পোস্ট অনেক পুরনো হলে, 
    • সাইট পেনাল্টি তে থাকলে,
    • ওয়েবপেজ নো-ইনডেক্স (no index) করা থাকলে, 
    • ভিসিটর না থাকলে,
    • ডুপ্লিকেট কমেন্ট হলে,
    আপনার যেসব ভুল পরিহার করতে হবে, বা যা যা করলে আপনি স্পামার হবেন? 

    কিভাবে আপনার লিংকগুলো স্প্যাম হবার হাত থেক বাঁচাবেন? ( How to Not Become a Link Spammer? )

    আনন্ত জলিল ভাইয়ের মত ইংরেজি দেখে কষ্ট পাবেন না। আপনাকে জানতেই হবে কিভাবে স্পামার ট্যাগ থেকে বাঁচবেন। 
    • শুধুমাত্র লিংক পাবার আশায় কমেন্ট করবেন না, কমিউঁনিটিকে কিছু দিতে চেষ্টা করেন। 
    • ফোরামে যোগ দিয়ে লিংক দিয়ে পালিয়ে যাবেন না, মাঝে মাঝে আসবেন। 
    • প্রোফাইল ব্যাকলিংক ১০০% করুন। 
    • একি কন্টেট বার বার দিবেন না।ব্লা ব্লা......
    • একি অ্যাংকর ট্যাগ সব যায়গায় ব্যবহার পরিহার করুন। 
    • নেকেড (যেমনঃ https://lut4raman.blogspot.com/) সরাসরি ব্যবহার করুন।
    • ভাল সাইটে লিংক করুন, বাজে স্প্যামি, দর্শক ছাড়া সাইটে লিংক করবেন না। 
    •  একদিনে, অনেক লিংক করা থেকে বিরত থাকুন। 

    শেষ কথাঃ 

    বেসিক ব্যাকলিংকে হালকা ভাবে নেবার কোন সুযোগ নাই। কষ্ট না করলে ভাল ফল আশা করা যায় না। আর, 
    প্রোফাইল বা ফোরাম ব্যাকলিংক ইনডেক্স না হলে আমাকে দোষ দিবেন না।
    হয়তো, স্প্যামের কারণে অনেক আগেই ওগুলি গুগলে ব্ল্যাকলিস্টেড। এক্ষেত্রে, এস্রেফ থকে কম্পিটেটরদের ব্যাকলিংক লিস্ট নামিয়ে, ওদের পথে হাঁটুন।

    পরিশেষে, কিছু বলতে মনে চাইলে বলে যাবেন, ১ মিনিট লাগে না কমেন্ট করতে। ধন্যবাদ, আবার আসবেন। 
    no image

    ইমেইল মার্কেটিং, সেল বা বিক্রয় বৃদ্বিতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি গ্রাহকদের ইমেল পাঠানোর একটি অত্যন্ত কার্যকর ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল। 

    ইমেইল মার্কেটিং কি | What is Email Marketing?

    ইমেইল মার্কেটিং (email marketing) হলো ইমেইল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে লিড জেনারেশন (lead generation) প্রক্রিয়া। সাধারণত, এর মাধ্যমে কোনো মেসেজ (message) সম্ভাব্য ক্রেতা বা ভিজিটর এর ইমেইলে পাঠানো হয়। 


    থামুন,

    কাকে ইমেইল করবেন? আর কেনই বা করবেন? অর্থাৎ, আপনার ডিজিটাল সার্ভিস, ইকমার্স বা ব্লগের জন্য কাদের মেইল করবেন। শুধু শুধু ইমেইল পাঠিয়ে তো আর লাভ হয় না। টার্গেটেড মানুষের কাছে বার্তা পৌঁছালেই না, সেল হবার একটা সুযোগ থাকে। 

    টার্গেটেড ইমেল কিভাবে পাব?

    ধুর, আপনি ভাবলেন কিভাবে এত সহজে আমি সব বলে দিব। একটু অপেক্ষা করতে হবে। পরে একটি সম্পূর্ণ গাইড লিখব (লিংকডিন সেলস ন্যাভিগেটর সহ) এটা নিয়ে। যদি আপনারা চান। তবে কমেন্ট করে জানাতে হবে। 

    সাধারণত, সোশাল মাধ্যম যেমন লিংকডিন, নিস রিলেভেন্ট ফোরাম, ব্লগ থকে ইমেল পাওয়া যায়। তবে, আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর সাবস্ক্রবার থকে সবচেয়ে ভাল ফল আশা করতে পারেন। 

    এই পোস্টে আমারা ইমেল মার্কেটিং এর সাধারণ ধারনার মাঝে সীমাবদ্ধ থাকবো। 

    বর্তমান সময়ে  ইমেল মার্কেটিং এর অবস্থাঃ

    এখনকার দিনে, বাংলার মানুষ ইমেল মার্কেটিং কে সিপিয়ে মার্কেটিং এর আডাল্ট লিংক সেন্ড বুঝে। 

    তবেঁ, এটা একটা মজা ছিল,  

    আপনকে জানতে হবে কিভাবে, ইমেল দিয়ে অন্য মাধ্যমের ক্লাইন্ট পাওয়া সম্ভব।  ছোট ও মাঝারি বাব্যসায় ইমেল মার্কেটিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাধারানত, আপনি সার্ভিস বা পণ্য বিক্রি করতে চাইলে লং- টার্ম প্লান করতে হবে। 

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রাণ কন্টেন্ট মার্কেটিং এর সাথে সম্পর্কযুক্ত। কারণ নিজের মেইল এর ইনবক্স দেখুন, ব্রান্ড কেউ না চিনলে / প্রয়োজন না থাকলে / হেডিং পছন্দ না হলে, কয়টি ইমেল আপনি পরেছেন? 

    প্রশ্নটা আমাকে করলে- উত্তরটা হবে শূন্যের কোঠায়, হয়ত .০০১ এর মত হতে পারে। আপনার ক্ষেত্রে ও তাই।  

     তো, 

    ভাল ফলাফল পেতে, ইমেল পাঠানোর পূর্বেই আপনাকে জানতে হবে, 

    ইমেইল মার্কেটিং বেসিকঃ  

    • কিভাবে ইন্ডাস্ট্রি টার্গেটে করে ইমেল কালেক্ট করতে হয়?
    • লিড মেগনেট কি? কি কাজে ব্যবহার করতে হয়?
    • ইমেইল পাঠানোর আইন কানুন, কেনো, ইমেল স্প্যাম হয়। 
    • ইমেইল ডিজাইন, 
    • সিগমেন্ট কি? কেন করা হয়?
    • রি-টার্গেট, 
    • ইমেল সেন্ডিং সফটওয়্যার দিয়ে কিভাবে বাল্ক ইমেইল পাঠতে হয়? (অটোমসোন বা অটোরিস্পন্ডার)
    • আপ সেল কি? কিভাবে করা হয়? সহ আরও অনেক কিছু। 

    Ranking Factor 2019: Rankings Signals That'll Define #1 Position in Google
    The ranking signal that Google truly count. This article will guide you to rank keywords on the top of SERP in 2019 and beyond. Let's take a look.
    Ranking Factor 2019
    Photo Credit: SEMRush


    Hi SEO, have you noticed that there was a massive change in SERP result the year 2018. There is a couple of new SERP features are now permanent on 80% of the search result.

    At this moment, I can't tell either this google feature snippits are the blessing or curse. 
    But, If you consider it sincerely, this can be both - blessing at the same time a curse. As one result is getting more impressions and click on the other hand now a page ranked number 50 on a keyword SERP can rank on first pages Q/A section.

    I will write an article near future about the latest changes and the metrics to accomplish them.

    Now,

    This article I will try to clarify the rankings signals that'll define #1 position in search engine rank page (SERP).


    Google Ranking Factor 2019

    Basically, there will be continuity on the ranking signals from 2018. But there will be no massive change in 2019 unless a new algorithm is introduced.

    It does not mean that the ranking factor will be the same. You know that Google is trying to improve machine learning of there core algorithm (Rank Brain).

    The primary goal of RankBrain Update is understanding the searchers intend and determine the most suitable results for each search engine queries.

    So, what will be the biggest ranking factor in 2019? I don't find any reliable answer in any SEO blog. 

    To understand and identify those ranking signal let's analyze google core algorithm changes, twinks and what we have experienced in last year.

    Google Core Algorithm Changes and its effect on SERP result in 2018-till now:

    In the previous year, there are some major Google algorithm updates. And there seemed a continuity on SERP features on most of the keyword(Search Phereses). Also, google removed sidebar ad from search result page. 

    Most of the new features were meant for mobile agents and focused on structured data and machine learning. 

    let's take a look at this list of important updates below:

    1. SERP Feature Change
      • Limit ads on Sidebar, Introduce New Ad Types in Google Shopping.
      • More visual then Text
      • Featured Q/A section contains more relevant questions. 
    2. Google Algorithm Change
      • There been some Mild Quality Updates (at least 5-6 times in 2018)
      • On July 9, 2018, update it stricks on slow pages. Maybe google panda also sticks on low-quality Websites. 
      • New E-A-T and YMYL (Your Money, Your Life) Update, the main focus on the update was to secure searcher from bad and low-quality YPML niche sites. 
      • There is a new update called Medic Update, From October, 18 - November, 18 it sticks several times.
      • On January, 19 there is a mild quality update on the Googles algorithm. 

    Those were the important ones, but they are my own preferences. But, I hope by now you have understood the changes. 

    So, there is one more step, before we identify the Ranking Signals for this year. That is- what was the biggest ranking factor that Google announced previous years.

    1. HTTPS is now a ranking signal, read from webmaster blog HTTPS as a ranking signal on August 6,2014.  
    2. Google does not use the keywords meta tag in web ranking on Sep 21, 2009.
    3. Using page speed in mobile search ranking on Jan 1, 2018, But previously on April 6, 2010, they announced this as a ranking factor.
    4. Official Google Webmaster Central Blog: Rolling out mobile-first indexing on March 26, 2018
    5. Google Deconstructing The Google EMD Update, Means EMD is no longer a ranking factor. But keyword in URL is always a help. Branding your Business will be a better idea. read: Google: EMD Update 
    Now, this is not the last thing you'll need to know for now. 

    Besides, there is some core google algorithm, like the panda, penguin, and passion, hummingbirds are still working along with Rank Brain. In fact, the rank brain is a partial core of Humminbird. 

    But, I do not waste your time anymore, But you have to learn about those algorithms. 

      

    List of Rankings Signals That'll Define #1 Position in Google SERP, 2019:

      List of Rankings Signals That'll Define #1 Position in Google SERP, 2019:
    1. High-Quality Content- That is well researched, unique and user-friendly. Google is tired of ranking same information over and over, try to implement some new ideas and experiences. Always focus on the on-page optimization first.
    2. More Internal Linking: Link 2-3 relevant article inside your own blog.
    3. Building Link Profile- Quality, Niche Relevant, High Authority Links.
    4. SSL/ HTTPS.
    5. Sites with faster load speed and Mobile Friendly website will rank better. Read:- 
    6. Brand Recognition-  This is also known as Branding, some SEO, Like Rand Fishkin ex. Founder of Moz believes that may be in recent future Brand value will be the most important on-page ranking factor.
    7. Voice Search Related Factor- From google recent search stats we can estimate that in 2020-25, Average number of search will same as textual search. So be prepared for that. The tricks here are using- more related search phrases, Long-Tail Keywords, and LSI keywords.
    You can also read: 


    Thanks, this is my thought on to ranking factor 2019. If you have something to add you can message me- below the comment section.
    ২০১৯ সালের SEO ট্রেন্ডঃ 2019 এ এসইওতে কি কি পরিবর্তন আসবে
    আসুন, জেনে নেই, গুগলের প্রথম পেজ (SERP) রাঙ্ক করতে যে সব বিষয় নজর দিতে হবে। যে কোন  ইলেক্ট্রিক প্রোডাক্টের মত SEO ও প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তনশীল। 

    তবে আপনি যদি মনে করে থাকেন যে, এসইও পুরোটাই চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে তাহলে ভুল ভাববেন। তবে এটা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়েছে। আগের মতো অত সহজে রাঙ্কিং করা সম্ভব হবে না।

    বিগত কিছুদিন ধরেই গুগল কনটেন্ট এর উপরে বেশি জোর দিচ্ছে। গুগলের অ্যালগরিদম র‍্যাঙ্ক ব্রেন, আর ভয়েস সার্চ এর প্রাধান্য থাকবে।

    ২০১৯ সালের SEO ট্রেন্ড


    ২০১৯ সালের SEO ট্রেন্ডঃ

    2019 সালে এসইও বেশিরভাগই একই হতে পারে, যেমন এটি 2018 বা 2017 সালে ব্যবহৃত হয়েছে। কোনও বড় পরিবর্তন আশা করবেন না।

    1. বর্তমান বছরে রাঙ্ক করতে হলেও আপনাকে, উচ্চ মানের কন্টেন্ট, অন-পেজ অপটিমাইজেশন, আর ব্যাকলিঙ্ক করতে হবে। 
    2. তবে এই সব বিষয়ে কাজ করার সময়ে আরও যত্নশীল হতে হবে। কন্টেন্ট ভাল হতে হবে।কন্টেন্ট লিখার সময়, রিলেটেড সার্চ আর গুগলের প্রথম পৃষ্ঠায় থাকা, প্রশ্নের উত্তর দিলে ভয়েস সার্চে সুবিধা পাবেন। 
    3. বর্তমান সময়ে ব্যাকলিঙ্কের পরিবর্তে Google কোন ওয়েবসাইটের গুনগত মানের দিকে জোর দিয়েছ।
    4. লিঙ্ক তৈরির সময়, রিলেভেন্ট কন্টেন্ট সমৃদ্ধ ওয়েবপেজ বেছে নেয়া হবে, বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ, অদূর ভবিষ্যতে হয়তো বড় কোন সমস্যায় পড়তে পারেন। 
    5. লিঙ্কের পরিবর্তে গুগল এখন ব্রান্ড ভ্যালুকে বেশি মূল্যায়ন করেবে। ব্রান্ড ভালু তৈরি করার চেষ্টা করুন। 
    6. RankBrain আরও বেশি প্রভাব খাটাবে রাঙ্কিং এর ক্ষেত্রে। ভয়েজ সার্চ এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আর গুগল যদি আপনার কন্টেন্টের বিষয়ে বুঝতে না পারে তা হলে?? কি হবে আন্দাজ করতে পারছেন নিচ্ছই। 
    7. Mobile search optimization আগের মতই। 
    8. User Exprience এ বেশি করে নজর দিন। 
    2019 এ এসইওতে কি কি পরিবর্তন আসবে সেটা নিয়ে আমার যা মনে হয়েছে সেগুলো নিয়ে একটা কিছু লিখার চেষ্টা ছিল। ভাল লাগলে শেয়ার করুন। 
    On-page SEO Guide- অন পেজ এসইও-র প্রধান ৪টি ধাপ - Learn SEO With Lutfor Rahman
    অন পেজ এসইও (On-page SEO) হলো আপনার ওয়েবসাইটের ভেতরের বিভিন্ন উপাদানকে এমনভাবে অপটিমাইজ করার প্রক্রিয়া, যা সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারী উভয়ের কাছেই আপনার কনটেন্টকে আরও প্রাসঙ্গিক ও সহজবোধ্য করে তোলে। এর মূল লক্ষ্য হলো নির্দিষ্ট কীওয়ার্ডের জন্য সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে (SERP) উচ্চ র‍্যাঙ্কিং অর্জন করা।

    সহজ কথায়, একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজকে গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনে ভালোভাবে র‍্যাঙ্ক করানোর জন্য এর ভেতরে যা কিছু করা হয়, তার সবটাই অন পেজ এসইও-এর অংশ। এটি শুধু কীওয়ার্ড ব্যবহারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।

     অন-পেজ অপ্টিমাইজেশন, একটি ওয়েব পেজ র‍্যাঙ্কিং এর জন্য 40% থেকে 50% গুরুত্ব বহন করে। On-page SEO (অন পেজএসইও) এর মূলত  এর 4 টি দিক। এই গাইডটিতে আমরা অন-পেজ এসইও-এর গুরুত্বপূর্ণ ধাপগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

    On-page SEO Guide- অন পেজ এসইও প্রধান ৪টি ধাপ

    অন পেজ এসইও কি?

    সহজ ভাষায় বলতে গেলে, অন পেজ এসইও (On-page SEO) হল আপনার ওয়েবসাইটের ভেতরে করা কিছু অপটিমাইজেশন প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এবং এর কনটেন্টকে সার্চ ইঞ্জিন যেমন Google, Bing, Yahoo ইত্যাদির কাছে আরও সহজে বোধগম্য করে তোলেন। এর প্রধান উদ্দেশ্য হল নির্দিষ্ট কিছু কিওয়ার্ডের জন্য আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে (SERP) উচ্চ র‍্যাঙ্কে আনা।

    On-page SEO Guide- অন পেজ এসইও-র প্রধান ৪টি ধাপ

    অন পেজ এসইও মূলত চারটি প্রধান ধাপের ওপর নির্ভরশীল। একটি ওয়েবসাইটের জন্য উচ্চ র‍্যাঙ্কিং নিশ্চিত করতে এই ধাপগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ:


    1.  সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার (Right Set of Keywords)
    2. রেসপন্সিভ ডিজাইন এবং সাইট স্পিড (Responsive Design and Site Speed)
    3. কনটেন্ট অপটিমাইজেশন (Content Optimization)
    4. ইউজার এক্সপেরিয়েন্স (User Experience)

    যখন আমরা অন-পেজ এসইও বিষয় নিয়ে ভাবি, তখন আমি নিশ্চিত যে আপনি মেটা ট্যাগ(meta tag), কীওয়ার্ড অপটিমাইজেশন(keyword optimization), robots.txt, সাইটম্যাপ(sitemap), ইমেজ অপ্টিমাইজেশান(image optimization) সম্পর্কে খুব ভালভাবে পরিচিত।

    ঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার ( Use Right Set of Keywords)

    সঠিক এবং প্রাসঙ্গিক Keywords ব্যবহার করা যেকোনো on page seo optimization কৌশলের একটি অপরিহার্য অংশ। ভালো মানের লংটেল (Long-tail) এবং LSI (Latent Semantic Indexing) কি-ওয়ার্ড-এর একটি সেট তৈরি করে আপনার কনটেন্ট সাজানো উচিত। এটি আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারী উভয়ের কাছেই আরও প্রাসঙ্গিক করে তোলে।

    সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার নিশ্চিত করতে নিচে দেওয়া seo tips banglaগুলো মেনে চলুন:

    • কীওয়ার্ড রিসার্চ: আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কী ধরনের শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করে সার্চ করে, তা খুঁজে বের করুন। এটিই আপনার on page seo ki বা what is one page seo প্রশ্নের প্রথম উত্তর।

    • কীওয়ার্ড ডেনসিটি: আপনার আর্টিকেলে কীওয়ার্ড-এর অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। বিভিন্ন seo guide অনুযায়ী, ০.৫% থেকে ১% কীওয়ার্ড ডেনসিটি বজায় রাখা উত্তম। এটি করার জন্য, প্রতি ১০০০ শব্দের মধ্যে ৫-১০ বার আপনার মূল কীওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি শিখবেন how to check keyword density in seo

    • শব্দের সংখ্যা: আর্টিকেলের জন্য ন্যূনতম শব্দের সংখ্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। minimum word count for seo এর নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা না থাকলেও, সাধারণত ৫০০ শব্দের বেশি আর্টিকেল লেখা ভালো।


    রেসপন্সিভ ডিজাইন এবং সাইট স্পিড

    অন পেজ অপটিমাইজেশন-এর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো সাইটের লোডিং গতি এবং এর রেসপন্সিভ ডিজাইন। গুগল এখন মোবাইল-ফার্স্ট ইন্ডেক্সিং ব্যবহার করে, যার অর্থ হলো মোবাইল ডিভাইসের জন্য আপনার ওয়েবসাইট কেমন কাজ করে, তা র‍্যাঙ্কিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা রাখে।

    রেসপন্সিভ ডিজাইন (Responsive Design) সোজা কথায়, আপনার ওয়েবসাইটটি অবশ্যই মোবাইল অপটিমাইজ হতে হবে। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ তাদের স্মার্টফোন থেকে ওয়েব সার্চ করে। তাই আপনার ওয়েবসাইট যেন সব ধরনের ডিভাইসে (মোবাইল, ট্যাবলেট ও ডেস্কটপ) সমানভাবে ভালোভাবে দেখা যায়, তা নিশ্চিত করা জরুরি।

    সাইট স্পিড (Site Speed) ওয়েবসাইট লোড হতে যদি বেশি সময় নেয়, তাহলে ব্যবহারকারীরা দ্রুত সাইট ছেড়ে চলে যায়। এটি আপনার র‍্যাঙ্কিংয়ের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। page speed in seo একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। লোডিং স্পিড বা load time কমানোর জন্য কিছু টিপস নিচে দেওয়া হলো:

    • ইমেজের সাইজ কমানো: বড় আকারের ইমেজ লোড হতে বেশি সময় নেয়। তাই ওয়েবপি ফরম্যাট ব্যবহার করে ইমেজের মান ঠিক রেখে এর ফাইলের আকার যতটা সম্ভব কমিয়ে আনুন।

    • ভালো মানের ওয়েব থিম ব্যবহার: হালকা ও দ্রুত লোডিং থিম ব্যবহার করুন।

    • ক্যাশিং ব্যবহার: ব্রাউজার ক্যাশিং ও পেজ ক্যাশ ব্যবহার করে পুনরাবৃত্তি ভিজিটের জন্য লোডিং সময় কমিয়ে আনুন।

    • অপ্রয়োজনীয় স্ক্রিপ্ট বাদ দিন: অপ্রয়োজনীয় এইচটিটিপি রিকোয়েস্ট (HTTP request) এবং স্ক্রিপ্ট বাদ দিয়ে সাইটের গতি বাড়ান।

    আপনার ওয়েবসাইটের on page optimization এবং স্পিড পরীক্ষা করার জন্য আপনি বিভিন্ন website optimization test টুল যেমন Google PageSpeed Insights ব্যবহার করতে পারেন।


     কনটেন্ট অপটিমাইজেশন (Content Optimization)

    এই ধাপটি অন পেজ এসইও-এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। একটি আর্টিকেল বা seo blog in bangla কে সার্চ ইঞ্জিন এবং পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে এর কনটেন্ট অপটিমাইজেশন অত্যন্ত জরুরি। একটি ভালো কনটেন্টের কিছু মূল বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:

    • মানসম্মত ও অনন্য কনটেন্ট: আপনার লেখাটি অবশ্যই পাঠকের জন্য অর্থপূর্ণ, সহায়ক এবং সম্পূর্ণ অনন্য হতে হবে। এটি সহজ, সরল ও সাবলীল ভাষায় লেখা উচিত যাতে পাঠক সহজেই বুঝতে পারে।

    • শব্দের সংখ্যা: যদিও এর কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম নেই, তবে একটি SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল কমপক্ষে ৫০০ শব্দের হওয়া বাঞ্ছনীয়। minimum word count for seo এর ক্ষেত্রে, ৩০০-৫০০ শব্দের কম না রাখাই ভালো।

    ইউজার এক্সপেরিয়েন্স (User Experience)

    ইউজার এক্সপেরিয়েন্স বা ইউএক্স (UX) হলো একজন ব্যবহারকারী আপনার ওয়েবসাইটে এসে কেমন অভিজ্ঞতা লাভ করে, তার সামগ্রিক চিত্র। এটি অন পেজ এসইও-এর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ক্রমেই বেড়ে চলা র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর। গুগল শুধু আপনার কনটেন্টের মানই দেখে না, বরং ব্যবহারকারীরা আপনার ওয়েবসাইটে আসার পর কী করে, সেদিকেও নজর রাখে।

    গুগল তার অ্যালগরিদমে Navboost-এর মতো সিস্টেম ব্যবহার করে, যা ব্যবহারকারীর আচরণ বিশ্লেষণ করে একটি পেজের মান নির্ধারণ করে। Navboost মূলত ব্যবহারকারীর সার্চ রেজাল্টে ক্লিক করার পর তার আচরণ কেমন হয় তা বোঝার চেষ্টা করে।

    কীভাবে গুগল user click data ব্যবহার করে?

    • ক্লিক-থ্রু রেট (CTR): সার্চ রেজাল্টে আপনার পেজের লিংকে কতজন ব্যবহারকারী ক্লিক করছে, তার হার।

    • বাউন্স রেট: আপনার ওয়েবসাইটে এসে ব্যবহারকারী যদি দ্রুত অন্য পেজে না গিয়ে সাইট ছেড়ে চলে যায়, তবে সেই হারকে বাউন্স রেট বলা হয়।

    • টাইম অন পেজ: একজন ব্যবহারকারী আপনার পেজে কতক্ষণ সময় ব্যয় করছে।

    এই ডেটা থেকে গুগল বুঝতে পারে আপনার কনটেন্টটি কতটা উপকারী। যদি ব্যবহারকারীরা আপনার পেজে বেশি সময় কাটায় এবং বাউন্স রেট কম থাকে, তাহলে গুগল ধরে নেয় যে আপনার কনটেন্টটি মানসম্মত।

    ইউজার এক্সপেরিয়েন্স উন্নত করার উপায়

    • সহজ নেভিগেশন: আপনার সাইটটি যেন সহজে নেভিগেট করা যায় এবং ব্যবহারকারী যা খুঁজছে তা সহজেই খুঁজে পায়।

    • পরিষ্কার ডিজাইন ও ফরম্যাটিং: লেখাগুলো যেন সহজে পড়া যায় এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো হাইলাইট করা থাকে।

    • সাইটের লোডিং স্পিড: সাইট যদি দ্রুত লোড না হয়, তবে ব্যবহারকারী চলে যাবে। এটি একটি খারাপ ইউজার এক্সপেরিয়েন্সের প্রধান কারণ।

    আর্টিকেলে কীওয়ার্ড ও অন্যান্য উপাদান ব্যবহার

    একটি সম্পূর্ণ অপটিমাইজড আর্টিকেলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকা আবশ্যক:

    • মেটা ট্যাগ: আর্টিকেলের টাইটেলে (Keyword in Page Title) এবং মেটা ডেসক্রিপশনে (Keyword in Meta Description) আপনার মূল কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করুন।

    • হেডিং ও সাব-হেডিং: H1, H2, এবং H3 হেডিং ব্যবহার করে কনটেন্টকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করুন। সাব-হেডিং-এ প্রাসঙ্গিক লংটেল কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করুন।

    • ইন্টারনাল লিঙ্কিং: আপনার ওয়েবসাইটের অন্যান্য প্রাসঙ্গিক পেজের সাথে লিংক যুক্ত করুন। what is internal links in seo এর সহজ উত্তর হলো, এটি আপনার সাইটের বিভিন্ন পেজের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এর মাধ্যমে সাইটের কাঠামো আরও শক্তিশালী হয়। how many internal links per page seo এর জন্য কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই, তবে প্রতিটি আর্টিকেলে ২-৪টি প্রাসঙ্গিক ইন্টারনাল লিংক রাখা যেতে পারে।

    • ইমেজ অপটিমাইজেশন: প্রতিটি আর্টিকেলে অন্তত একটি ছবি থাকা উচিত, যার alt tag এ আপনার কীওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়েছে। এটি image optimization-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।

    অন পেজ এসইও তে কি কি করতে হয়?

    অন পেজ এসইও তে একটি ওয়েবসাইটের ভেতরে বিভিন্ন কাজ করতে হয়, যা সাইটের কনটেন্ট ও কাঠামোকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে সহজে বোধগম্য করে তোলে এবং র‍্যাঙ্কিং উন্নত করে। 

    এর মধ্যে প্রধান কাজগুলো হলো:

    সঠিক কিওয়ার্ড নির্বাচন করে সেগুলোকে টাইটেল ট্যাগ, মেটা ডেসক্রিপশন, হেডিং (H1-H6) এবং কনটেন্টের মধ্যে যথাযথভাবে ব্যবহার করা। প্রতিটি পেজের জন্য একটি পরিষ্কার ও SEO-বান্ধব URL তৈরি করা। ইমেজ অপটিমাইজেশনের জন্য অল্টার ট্যাগ ব্যবহার করা এবং ফাইলের সাইজ কমানো। অভ্যন্তরীণ লিঙ্কিংয়ের মাধ্যমে সাইটের বিভিন্ন পেজের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা।

    কনটেন্টের মান উন্নত করা, পর্যাপ্ত পরিমাণে তথ্য সমৃদ্ধ লেখা এবং কিওয়ার্ডের ঘনত্ব ঠিক রাখা (০.৫% - ১%)। মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য ওয়েবসাইটকে রেসপন্সিভ করা এবং সাইটের লোডিং স্পিড বাড়ানো। এছাড়াও, schema markup ব্যবহার করে সার্চ ইঞ্জিনকে কনটেন্ট সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। এই কাজগুলো সঠিকভাবে করলে অন পেজ এসইও আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টে ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

    অন-পেজ এসইও চেকার ব্রাউজার এক্সটেনশন

    এই এক্সটেনশনগুলো আপনার ব্রাউজারে থাকা অবস্থাতেই কোনো নির্দিষ্ট ওয়েব পেজের অন-পেজ এসইও উপাদানগুলো দ্রুত পরীক্ষা করতে সাহায্য করে:

    • SEO Meta in 1 Click: এটি একটি খুবই জনপ্রিয় এক্সটেনশন যা টাইটেল ট্যাগ, মেটা ডেসক্রিপশন, হেডিং, ইমেজ অল্ট টেক্সট, লিঙ্কিং ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ মেটা ডেটা এক ক্লিকেই দেখায়।
    • MozBar: Moz এর তৈরি এই এক্সটেনশনটি পেজ অথরিটি (PA), ডোমেইন অথরিটি (DA), স্প্যাম স্কোর এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ এসইও মেট্রিক্স সরাসরি ব্রাউজারে দেখায়। এটি অন-পেজ উপাদানগুলোও হাইলাইট করে।
    • Ahrefs SEO Toolbar: Ahrefs ব্যবহারকারীদের জন্য এটি খুবই কাজের একটি এক্সটেনশন। এটি পেজ এবং ডোমেইন স্তরের বিভিন্ন এসইও ডেটা দেখায় এবং অন-পেজ সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।
    • Surfer SEO Extension: যারা Surfer SEO ব্যবহার করেন, তাদের জন্য এই এক্সটেনশনটি খুবই উপযোগী। এটি সরাসরি গুগল সার্চ রেজাল্ট পেজে (SERP) কিওয়ার্ডের আইডিয়া এবং অন্যান্য প্রতিযোগীদের ডেটা দেখতে সাহায্য করে।
    • PageSpeed Insights (by Google): যদিও সরাসরি এসইও চেকার নয়, এটি আপনার পেজের লোডিং স্পিড এবং ইউজার এক্সপেরিয়েন্স সম্পর্কে তথ্য দেয়, যা অন-পেজ এসইওর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

    কিছু জনপ্রিয় NLP টুলস (ব্রাউজার এক্সটেনশন বা ওয়েব-ভিত্তিক)

    এই টুলসগুলো কনটেন্ট অপটিমাইজেশন এবং কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য এনএলপি ব্যবহার করে:

    • Surfer SEO: এটি একটি শক্তিশালী ওয়েব-ভিত্তিক টুল যা আপনাকে নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডের জন্য আপনার কনটেন্টকে অপ্টিমাইজ করতে সাহায্য করে। এটি প্রতিযোগীদের কনটেন্ট বিশ্লেষণ করে এবং আপনার কনটেন্টে কোন কোন প্রাসঙ্গিক শব্দ এবং বাক্যাংশ ব্যবহার করা উচিত তা জানায়। যদিও এর ব্রাউজার এক্সটেনশনও রয়েছে যা SERP বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করে।
    • NeuronWriter: এটিও একটি এনএলপি-ভিত্তিক কনটেন্ট অপটিমাইজেশন টুল। এটি আপনাকে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ডের জন্য কনটেন্ট স্ট্রাকচার এবং শব্দ ব্যবহারের পরামর্শ দেয়, যাতে আপনার কনটেন্ট আরও প্রাসঙ্গিক এবং র‍্যাঙ্ক করার সম্ভাবনা বাড়ে।
    • Clearscope: এটি আরেকটি উন্নত এনএলপি টুল যা কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং এসইও পেশাদারদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। এটি কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং কনটেন্ট অপটিমাইজেশনের জন্য ডেটা প্রদান করে।
    • MarketMuse: এটি একটি AI-powered কনটেন্ট ইন্টেলিজেন্স প্ল্যাটফর্ম যা আপনাকে কনটেন্ট প্ল্যানিং, কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং অপটিমাইজেশনে সাহায্য করে।
    • INK for All: এটি একটি AI কনটেন্ট রাইটিং এবং এসইও টুল যা আপনার কনটেন্টকে অপ্টিমাইজ করতে এবং উচ্চ র‍্যাঙ্কিং অর্জনে সাহায্য করে।

    এই টুলস এবং এক্সটেনশনগুলো আপনার অন-পেজ এসইও প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর এ

    আপনার ওয়েবসাইটের অন-পেজ এসইও সঠিকভাবে করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য বিভিন্ন অনলাইন টুলস available রয়েছে। এই টুলসগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার পেজের বিভিন্ন অন-পেজ উপাদান যেমন টাইটেল ট্যাগ, মেটা ডেসক্রিপশন, হেডিং, কিওয়ার্ড ব্যবহার, ইমেজ অপটিমাইজেশন ইত্যাদি বিশ্লেষণ করতে পারবেন।

     সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)

    এখানে অন পেজ এসইও সম্পর্কিত কিছু সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো।

    প্রশ্ন ১: অন পেজ এসইও কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? 

    উত্তর: অন পেজ এসইও হলো ওয়েবসাইটের ভেতরের বিভিন্ন উপাদান যেমন কনটেন্ট, মেটা ট্যাগ, এবং ইউআরএল অপটিমাইজ করার প্রক্রিয়া, যাতে এটি সার্চ ইঞ্জিন ও ব্যবহারকারীর কাছে সহজে বোধগম্য হয়। এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ রেজাল্টে উচ্চ র‍্যাঙ্ক পেতে পারে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন-এর এই ধাপটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটের র‍্যাঙ্কিংকে প্রভাবিত করে।

    প্রশ্ন ২: একটি ওয়েবসাইটের জন্য কেন রেসপন্সিভ ডিজাইন ও সাইট স্পিড গুরুত্বপূর্ণ? 

    উত্তর: একটি ওয়েবসাইটকে সব ধরনের ডিভাইসে সুন্দরভাবে দেখানোর জন্য রেসপন্সিভ ডিজাইন অত্যন্ত জরুরি। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ মোবাইল থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। অন্যদিকে, সাইট স্পিড গুরুত্বপূর্ণ কারণ লোডিং সময় বেশি হলে ব্যবহারকারীরা দ্রুত সাইট ছেড়ে চলে যায়, যা বাউন্স রেট বাড়িয়ে দেয় এবং র‍্যাঙ্কিংয়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। page speed in seo গুগলের একটি গুরুত্বপূর্ণ র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর।

    প্রশ্ন ৩: অন পেজ এসইও-এর জন্য কী কী টুলস ব্যবহার করা যেতে পারে? 

    উত্তর: অন পেজ এসইও-এর জন্য বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করা যায়। যেমন: অন পেজ এসইও চেকার এক্সটেনশন যেমন SEO Meta in 1 Click, Ahrefs SEO Toolbar এবং MozBar। এছাড়া, NLP টুলস যেমন Surfer SEO, NeuronWriter কনটেন্ট অপটিমাইজেশনে সাহায্য করে।

    প্রশ্ন ৪: ইন্টারনাল লিঙ্কিং কেন অন পেজ এসইও-র জন্য গুরুত্বপূর্ণ? 

    উত্তর: ইন্টারনাল লিঙ্কিং হলো আপনার ওয়েবসাইটের একটি পেজ থেকে অন্য পেজে লিংক করা। what is internal links in seo এর সহজ উত্তর হলো, এটি আপনার সাইটের বিভিন্ন পেজের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এর ফলে সার্চ ইঞ্জিন ক্রলাররা আপনার সাইটের পেজগুলো সহজে খুঁজে পায় এবং ব্যবহারকারীরা আপনার সাইটে বেশি সময় থাকে। এটি আপনার সাইটের এসইও অথরিটি বাড়াতেও সাহায্য করে।

    প্রশ্ন ৫: অন পেজ এসইও এবং টেকনিক্যাল এসইও-র মধ্যে মূল পার্থক্য কী?

    উত্তর: অন পেজ এসইও বলতে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট এবং কোডের অপটিমাইজেশন বোঝানো হয়, যা সরাসরি ব্যবহারকারীরা দেখতে পান। অন্যদিকে, টেকনিক্যাল এসইও হলো ওয়েবসাইটের ব্যাক-এন্ড অপটিমাইজ করা, যাতে সার্চ ইঞ্জিনগুলি সাইটটি সহজে ক্রল ও ইনডেক্স করতে পারে। যেমন, সাইটম্যাপ তৈরি, রোবটস.টিএক্সটি (robots.txt) ফাইল ব্যবহার করা এবং HTTPS নিশ্চিত করা ইত্যাদি। উভয়ই একটি সম্পূর্ণ এসইও গাইড-এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

    প্রশ্ন ৬: একটি আর্টিকেলে ইমেজের ভূমিকা কী এবং কেন তা অপটিমাইজ করা জরুরি?

    উত্তর: একটি আর্টিকেলে ছবি বা ইমেজের ব্যবহার পাঠককে আকর্ষণ করে এবং কনটেন্টকে আরও সহজে বোধগম্য করে তোলে। তবে, বড় আকারের ইমেজ আপনার সাইটের লোডিং স্পিড কমিয়ে দিতে পারে। তাই ইমেজ অপটিমাইজেশন খুব জরুরি। ইমেজের ফাইলের আকার কমানো এবং অল্টার টেক্সট (alt tag) ব্যবহার করে কীওয়ার্ড যুক্ত করা অন পেজ এসইও-র একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

    প্রশ্ন ৭: অন পেজ এসইও এবং অফ পেজ এসইও-এর মধ্যে মূল পার্থক্য কী?

    উত্তর: অন পেজ এসইও হলো আপনার ওয়েবসাইটের ভেতরে করা সব ধরনের অপটিমাইজেশন প্রক্রিয়া। যেমন: কনটেন্ট লেখা, মেটা ট্যাগ অপটিমাইজ করা, ইউআরএল কাঠামো ঠিক করা ইত্যাদি। অন্যদিকে, অফ পেজ এসইও বলতে আপনার ওয়েবসাইটের বাইরে করা সব কাজকে বোঝানো হয়, যা আপনার সাইটের অথরিটি বাড়াতে সাহায্য করে। যেমন: অন্য ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক পাওয়া, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ইত্যাদি। একটি সফল এসইও কৌশলের জন্য এই দুটি ধাপই সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।


     আশাকরি, অন পেজ নিয়ে আমার লেখা আপনাদের ভাল লেগেছে। যদি ভাললাগে তবে শেয়ার করে বা কমেন্ট করে উৎসাহিত করতে ভুলবেন না। 

    নিশ ওয়েবসাইট SEO কিভাবে করবেন? Learn SEO With Lutfor Rahman
    নতুন niche website তৈরি করে SEO করতে চাচ্ছেন? কাজটা কিছুটা কঠিন, but মজার। আসুন দেখে নেই কিভাবে আপনার নতুন নিশ ব্লগ বা niche website টি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করবেন। 




    শুরুঃ 

    গত মাসের শুরুতে, আমি এই ইউরোপীয় শিক্ষা পরামর্শদাতার জন্য guest blogging শুরু করি, যে ওয়েবসাইটটি ইউরোপীয় উত্তর সাইপ্রাসের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তি এবং আন্তর্জাতিক ছাত্র বৃত্তি অর্জনে সহায়তা করে।

    আগে, তারা  প্রথাগত অফলাইন পদ্ধতিতে ব্যবসা করে যাচ্ছিল, তবে তারা 2015 এর প্রথম দিকে অনলাইনে আসে। 

    কিন্তু তারপরের কিছুই তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী হয় নি, কারণ 6 মাসের অনলাইনে ব্যবসা করার চেষ্টা করে, তারা ইন্টারনেট থেকে তেমন সফলতা পায় নি। সুতরাং তারা এসইও এর মাধ্যমে তাদের ওয়েবসাইটটি অপ্টিমাইজ করার জন্য LinkedIn এ seo expart খুজছিল।

     আমি আমার পোর্টফলিও সাবমিট করি,ঘটনাক্রমে, আমি তাদের সাথে কাজ করার সুযোগ পাই। 

    এই সময়ে, আমি তাদের যোগাযোগ করেছিলাম, ফলে আমাকে ট্র্যাফিকের লিভারেজ জন্য + সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার কাজ দেয়া হয়। আমার টীমে মোট ৩ জন নেয়া হয়। 

    সেখানে, নেয়া পদক্ষেপগুল হল...


    5 Best SEO Practices to Optimize a Niche Website...

    আমরা পাঁচটি প্রধান এসইও কৌশলের উপর কাজ করেছি, আমাদের terget অরগানিক ট্রাফিকে কমপক্ষে 1000+/day তে উন্নতি এবং ৭ টি keyword এ রাঙ্ক করা।

     নীচে আমদের নেওয়া কৌশল ব্যাখ্যা করেছি এবং আমরা কেন এটি করেছি।


    1) Comprehensive Keyword Research and Customer Persona:

    • বিগত বছর গুলিতে গুগলের অনেকগুলি algorithm হয়েছে, যাতে তারা কেবলমাত্র সঠিক কী-ওয়ার্ডিংয়ের উপরই নয় বরং কীওয়ার্ড অভিপ্রায়েও ফোকাস করে। সুতরাং, Searcher Intend বুঝে মাঠে নামা উচিত।  


    2) Link Building Campaign:
    Link Building Campaign:

    • লিংক বিল্ডিং ক্যাম্পেইনটি এসইও কৌশল 3 নং ধাপের এর সাথে perform করা উচিত।
    • যেহেতু, লিঙ্ক এর বয়স ও একটি রাঙ্কিং ফ্যাক্টর সেহেতু সেটা মাথায় রাখা উচিত। 
    • Niche রিলেটেড সাইট গুলিতে লিঙ্ক বিল্ডিং এ মনোযোগ দেয়া উচিত। 
    • লিঙ্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে মনিটরিং করতে, https://monitorbacklinks.com/seo-tools/free-backlink-checker আর https://www.linkody.com/  ব্যবহার করতে পারেন। 



    3) Content Development:

    • লিঙ্ক বিল্ডিং এর সাথে সাথে Content তৈরি করা বেশ, ঝামেলার মনে হলেও আমি মনেকরি এটা করা ভাল। কারণটা, আগেই বলেছি।
    • কন্টেন্ট লিখার সময়, গুগলের নতুন ফিচার গুলি, যেমন, rich snippet, quastion and answer section এর কথা মাথার রাখা উচিত। 
    • ভাল কন্টেন্ট না, হলে রাঙ্ক করা খুব ঝামেলার, যদিও দুর্ভাগ্য বশত রাঙ্ক করেন, রাঙ্ক ধরে রাখা সম্ভব হবে না।


    4) Social Media and Forum Traffic:

    • এটা অনেক জরুরি, ভিজিটর না পেলে রাঙ্ক করা, আপাতত বেশ ঝামেলার। 
    • Social Media যেমনঃ facebook, twitter, pinterest, redddit থেকে ভাল ভিজিটর পাওয়া যায়। 
    • Forum Posting থেকে ভাল মানের ট্রাফিক পাওয়া যায়। নিস রিলেটেট ফোরাম গুলিতে নিয়মিত পোস্ট করা বাঞ্ছনীয়। 



    5) Monitor, Analyze and Repeat:

    • শেষ পার্ট হল মনিটর করা, ভিজিটর কেমন বিহেভ করছে আপনার সাইটে এসে। 
    • bounce rate আর রাঙ্কিং কীওয়ার্ড গুলি নিয়ে কাজ করতে হবে এই ধাপে। 
    • মজার কথা হল গুগল সার্চ কনসোল আর  গুগল এনালাইটিক্স  এ জন্য সবচেয়ে ভাল tool. 

    আমাদের সহজ সরল অথচ কার্যকরী SEO ফলাফলঃ 

    আমি আগে বলেছিলাম যে আমাদের লক্ষ্য ছিল organic trafic 120 থেকে 1000+ বৃদ্ধি আর ৭টি keyword এ রাঙ্কিং এনে দেওয়া। 

    হয়তো, আপনি আগে থেকেই অনুমান করেছেন, আমরা সেই লক্ষ্যগুলি অতিক্রম করেছি।

    দুই সপ্তাহের মধ্যে আমরা সামগ্রিকভাবে ওয়েবসাইট সামগ্রীর ট্র্যাফিক বাড়তে থাকে। যার ফলে ২ মাসের মধ্যেই এটি ১০০০+ হয়।

    আর দুই সপ্তাহের পর, সব কয়েকটি কীওয়ার্ডের দ্বিতীয় ও তৃতীয় পৃষ্ঠায় আর,

    সেগুল চতুর্থ সপ্তাহের মধ্যে, গুগলের প্রথম পৃষ্ঠায় পাঁচটি 5, 6, 6, 6, এবং 9  আর ২য় পৃষ্ঠায় ১১ তে ২ টি উঠে আসে। 

    আর পঞ্চম ও ষষ্ঠ সপ্তাহের মধ্যে সবগুলো ১-৫ এর মধ্যে রাঙ্ক করে। ২য় ধাপে আমাদের লিঙ্ক তৈরি করার প্রয়োজন হয় নি। 


    শেষঃ 

    আশাকরি আপনি নতুন কিছু জানতে পারেছেন,অনেক তাড়াতাড়ি লেখার কারণে আর উইন্ডোজ ৮.১এ বাংলা লেখার প্যারা নিয়ে, এতটুকু লিখলাম। 

    বিশেষ ধন্যবাদ, গুগল ট্রান্সলেটরকে। তার সাহায্যে কিছু লেখা eng লিখে বাংলা করা হয়েছে। 

    Popular Posts

    Contact Me

    Get in touch